নমস্কার পাঠক এবং পাঠিকাগণ। আশা করি সকলে ভালো আছেন। এখানে পরকীয়া নিয়ে ডিটেলস এ আলোচনা করবো। পরকীয়া কি, পরকীয়া কি পাপ? – এইসব নিয়ে আলোচনা করবো। সাথে পরকীয়া নিয়ে উক্তি তুলে ধরবো। উক্তিগুলো আমার নিজস্ব তাই কপি করা একদমই নিষিদ্ধ।
তাহলে শুরু করা যাক। পরকীয়া নিয়ে উক্তি গুলো তুলে ধরার আগে পরকীয়া কি , পরকীয়া কি পাপ, এইসব কিছু সত্যিকারের ঘটনার মাধ্যমে আলোচনা করা যাক। আর শেষে বেশ কিছু পরকীয়া নিয়ে উক্তি তুলে ধরবো। তাই পাঠক-পাঠিকাদের কাছে অনুরোধ রইল যদি পোস্ট টি পড়তে ইচ্ছা প্রকাশ করেন তাহলে শেষ অবধি পড়ুন, নয়তো পড়বেন না কারন অর্ধেক পড়লে পরকীয়া সম্পর্কে ভুল ধারনা হতে পারে।
পরকীয়া কি?
অবৈধ সম্পর্কে মানসিক বা শারীরিক ভাবে লিপ্ত হওয়া কে পরকীয়া বলে। বিবাহিত স্ত্রী বা স্বামী থাকা সত্ত্বেও অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়াকেই পরকীয়া বলে।
পরকীয়া কি পাপ?
পরকীয়া কি পাপ? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে এটাও বিচার করা দরকার- যদি পাপই হয়ে থাকে, তাহলে এই পাপের জন্ম হল কি ভাবে? স্বামীস্ত্রীর সম্পর্কের রসায়ন যখন মজবুত থাকে না, বা সেই রসায়নে মিষ্টতার ভাব ঘুচে যায়, আর তার বদলে তিক্ততার প্রবেশ হয় তখন ভুক্তভোগীর মন সেই মিথ্যে মিষ্টতা খুঁজে বেড়ায়।
আর যা তুমি মন থেকে খুঁজবে, তা তো তুমি পাবেই। এই লজিক তো ইউনিভার্স এর সফটওয়্যারে প্রোগ্রামিং করা আছে।
পাপ আর পুন্য এর হিসেব করাটা খুবই জটিল। কারন এর কেল্কুলেসেন করা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। পরকীয়া কি পাপ- এই উত্তরটা একটা উদাহরন এর মাধ্যমে দেওয়া যাক।
ধরুন অমিত আর মিতা দুজন স্বামী স্ত্রী। তাদের দুজনের ৫-৬ বছর বিবাহ হয়ে গেছে। ৫-৬ বছর পর থেকে তাদের মধ্যে দুজনের রসায়ন কমতে থাকে। অমিত কিছুতেই সময় দেয় না তার স্ত্রী কে।
তাতে অমিতের কি দোষ? অমিত তো ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছে যে তার মা শুধু রান্নাঘর, বাচ্চা সামলানো আর পাড়া পড়শিদের সাথে গল্প নিয়েই মেতে থাকে। আর তার বাবা সকাল হলেই অফিসের উদ্দ্যেশে রওনা দেন আর রাত্রে ৮-৯ টায় ক্লান্ত হয়ে বাড়ী ফিরেন, তারপরে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। এই দেখেই যার সারাটা জীবন কাটল, সে কি করে ভাবতে পারে যে তার স্ত্রী কে সময় দেওয়া উচিত। কিছু মানুষ এইভাবেই ভাববেন।
আবার কিছু মানুষের মতে – যুগ বদলেছে। মেয়েরাও ছেলেদের মতই একজন মানুষ। তাই তাদের চাওয়া পাওয়ার দিকেও একইরকম চিন্তা ভাবনা করা উচিত। স্বামী হিসেবে একজন ছেলের কর্তব্য তার স্ত্রী কে সময় দেওয়া। তাই স্ত্রীর বদলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক বলে কিছু জনের মনে হয়।
সারাদিন রান্নাঘরের কাজ সেরে, শ্বশুর, শাশুড়ির দেখাশুনো করে, বাচ্চা সামলে রাত্রে যখন নিজের স্বামীর কাছে দুটো মনের কথা বলতে যেত, তখন অমিত না শুনেই শুধুই হ্যাঁ, হু, করে সেরে দিত। কোন কথাতেই কিচ্ছু অতিরিক্ত জানতে চাইত না কিম্বা যেখানে সহানুভূতি প্রকাশ করা দরকার সেখানেও হু বলে চুপ হয়ে যেত।
মিতার কোন কিছুই ভালো লাগতো না। বারে বারে মনে হত এই কি জীবন? সবার আবদার মেটাতে মেটাতে কেমন যেন কাহিল হয়ে গিয়েছিল। কেউ তার খোঁজ নিত না। যদি দেরী করে বিছানাতে আসত, তার স্বামী তার কৈফিয়ত নিত না। তবে মিতা যা যা কিনতে চাইত, অমিত সব কিছু মনে করে এনে দিত। কিন্তু আগ বাড়িয়ে কিছু দিত না। কিন্তু মিতা চেয়েছে অথচ অমিত দেয় নি, এমনটা বোধ হয় আজও অবধি কোনোদিন হয় নি।
মিতা যেন বুঝতে পারল তার একজন ভালো বন্ধুই তার জীবনে আবার রঙ, আনতে পারে, একটা অদম্য শক্তি দিতে পারে। কিন্তু কোথায় পাবে সে এমন ভালো বন্ধু?
সৃষ্টি কর্তা বোধ হয় মিতার সেই অভাবের দুঃখের কাহিনী শুনেছিলেন। মিতা যখন ছেলে কে বাসে করে স্কুলে পৌঁছাতে যায়, অন্য স্কুলের একটি মেয়ের বাবা প্রায়ই তাকে বাসের মধ্যে সিট ছেড়ে দিত। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে বাক্যালাপ বাড়ে। ফোন নাম্বারের আদান প্রদান হয়। এই বাচ্চা মেয়েটির বাবা খুব অসহায়, ঠিক যেন মিতার মতো।
এই ছেলেটি মানে আকাশ কিন্তু তার স্ত্রীকে প্রচুর সময় দিতে চায়। স্ত্রীর আবার সময় হয় না, তার নাকি অনেক কাজ। সত্যি সৃষ্টিকর্তা এইরকম অদ্ভুত রকমের দুই মানুষের মধ্যে মিলন ঘটিয়ে বোধ হয় মজাই নেন।
হটাত সেই মন খারাপের মেঘলা বাদল দিনে, মিতার ফোন আসে। আকাশ তার দুঃখের কাহিনী মিতার সাথে শেয়ার করে। এইভাবে শুরু হয় তাদের ফোন। ধীরে ধীরে দুজনেই দুজনের সব ডিটেলস জানতে পারে।
তারপরে দুজন দুজনের ভালো বন্ধু হয়ে ওঠে। জীবন তাদের সুন্দর হয়ে ওঠে। অমিতের অবহেলা মিতা কে আর কষ্ট দেয় না। ঠিক তেমনি স্মিতার ব্যস্ততা আকাশ এর মনে কাল মেঘ এর জন্ম দেয় না। কিন্তু এত কিছুর মধ্যেও মিতা বাড়ীতে আগে যেমন সমগ্র পরিবারের দায়িত্ত্ব নিত, এখনো সেই একই রকম দায়িত্ত্ব নিয়ে থাকে। বরং আরও বেশী দায়িত্ত্ব নিয়ে থাকে। আকাশের ক্ষেত্রেও একই রকম।
দুজনেই নিষ্পাপ সৃষ্টি কর্তার কাছে, তবে সমাজের চোখে নিষ্পাপ কিনা জানি না। দুজনেই সুখী দুজনের নিজ নিজ পরিবারে। শুধু বাচ্চা কে স্কুলে দিতে যাওয়ার সময় কিছুক্ষণ ওরা গল্প করে, আর ফেরার সময়ে চা, কফি খায়। এই কিছুক্ষন সময়টা সারাটা দিন কে ভালো রাখার জন্য তাদের কাছে যথেষ্ট। কিন্তু তারা দুজনেই নিজ পরিবারের দায়িত্ত্ব সম্পর্কেও খুবই ওয়াকিবহাল।
অমিত আর মিতার রসায়ন যে কমতে শুরু করেছে, অমিত তা খেয়াল করে নি। কিন্তু আরও বেশ কয়েক মাস পরে, অমিত এর যখন খুব পিঠে ব্যথা তখন অমিত লক্ষ্য করল যে মিতা তার দায়িত্ত্ব পালন করছে ঠিকই, কিন্তু আগ বাড়িয়ে তার যত্ন নিতে বা খোঁজ নিতে আসছে না। মিতা যেন দিব্যি আছে, খুশী তে আছে। কিন্তু এই খুশী তো আগে লক্ষ্য করে নি সে, আর একদিন ও তো বলে না যে সে ছেলে কে স্কুলে দিতে যেতে পারবে না।
এত দূর অবধি সব কিছু ঠিকঠাক ছিল। কিসের এই আনন্দ? ব্যাস, শুরু হল কৌতূহল। আর তারপরেই আবিষ্কার, জানাজানি, অশান্তি।
কিন্তু অমিত নিজেও একই রকম পরিস্থিতিতে জীবন কাটায়। কিন্তু সেটা পরকীয়া তো হতে পারে না! কারন সে তার অফিসের কলিগদের সাথে প্রোজেক্ট এর কাজে কথা বলে, আর সেই সুত্রে চা খায় আর কিছুটা সময় কাটায়। অমিত তো পুরুষ মানুষ ! পুরুষ মানুষের দোষ থাকে না এই নিষ্ঠুর সমাজে !
আপনি কি বলবেন? মিতা কি ধীরে ধীরে মানসিক পরকীয়া তে জড়িয়ে পড়ে সমাজের কাছে অপরাধী হয়ে গেছে?
আমি বলবো- কেউ দোষী নয়। আমরা সবাই পরিস্থিতির স্বীকার মাত্র। তাহলে অমিতের কি করা উচিত? অমিতের উচিত নিজের ভুল বুঝে মিতা কে সময় দেওয়া, তার সাথে দুটো সুখদুঃখের গল্প করা। তাদের ভবিষ্যৎ প্ল্যান করা, একসাথে কোথাও বেড়াতে যাওয়া-ইত্যাদি। বকাঝকা না করে, অন্যের দোষ না দেখে, আগে নিজের দোষ শুধরে নেওয়া।
এই ঘটনাটির উলটো ঘটনা ও দেখা যায়। কিন্তু সেক্ষেত্রে মেয়েরা শুধু ভুগতে থাকে, সেটা নিয়ে নাড়াচাড়া করে না। যেমন টা আকাশের ক্ষেত্রে হয়েছে। আকাশের স্ত্রী এতটাই ব্যস্ত, যে তার আর সময় নেই অইসব নিয়ে ভাবার! তবে কিছু কিছু মেয়ে খুব ভেঙ্গে পড়ে। তারা তখন স্বামীর পা ধরে, স্বামীর কাছে জানতে চায়, তার কি দোষ, কেন তার স্বামী বিপথে যাচ্ছে।
এখানে আমি কোন সিদ্ধান্ত এ উপনীত হবো না। পাঠক-পাঠিকাগণ আপনারাই ঠিক করুন-কে দোষী। আমি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কে? এই বিচার জিনিষটা খুবই জটিল। কারন পরকীয়া তে বিভিন্ন রকমের ঘটনা দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে এমন ও আছে, অমিত ছেলেটা ভালো, কিন্তু কিন্তু তার স্ত্রীর স্বভাব ভালো না, বা কোন চাহিদা তে ঘাটতি থেকে গেছে যা সে মুখ ফুটে না বললে তার স্বামী জানবে কি করে?
কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরকীয়া অবশ্যই পাপ। একটা ছেলে একটা মেয়ে পরস্পর পরস্পরের ভালো বন্ধু হতেই পারে। ভালো বন্ধু মানেই যে পরকীয়া তা নয়।
আসলে জীবন টাই এরকম- বিপরীত নিয়েই জমে উঠে জীবন। ভাবুন একটা অফিসের কথা- যে অফিসে একটাও মেয়ে নেই। ৫০-১০০ বছর আগে এমনটাই ছিল! তাই সেই আমলে পরকীয়া এর ঘটনা খুব একটা ছিল না। কারন সারাদিন একটা পুরুষ-অফিসে সময় কাটিয়ে ছেলেরা হাঁপিয়ে পড়ত আর সেই ক্লান্তি ঘুচত নিজের বাড়ীতে মহিলা মহলে ঢুকে। এটাই সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্ট।
যেদিন থেকে অফিস-কাছারিতে মেয়ে তে ভরে উথলো, ছেলেরা তাদের মানসিক চাহিদা অজান্তেই বেশ কিছুটা মিটিয়ে ফেলে অফিসে। এই মানসিক চাহিদা কোন বাজে ব্যাপার নয়। এটা প্রতিটা মানুষের মধ্যেই থাকে – বিপরীতের প্রতি আকর্ষণ। এমন কি জড় পদার্থের মধ্যেও থাকে।
কিন্তু এই আকর্ষণ যখন সীমা ছাড়িয়ে যায়, অন্যের মনে আঘাত আনে তখন তা পাপ হিসেবেই চিহ্নিত হয়।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কিছু পরকীয়া পাপ, ঘৃণ্য; আর কিছু পরকীয়া ভুল বোঝাবুঝির ফল কিম্বা অবহেলার ফল।
শারীরিক বা মানসিক দুইই পরকীয়ায় পাপ যখন তা একটা সীমা অতিক্রম করে অন্যের মনে আঘাত দিয়ে থাকে।
এরপর শুরু করা যাক পরকীয়া নিয়ে কিছু উক্তি।
পরকীয়া নিয়ে উক্তি
পরকীয়া পাপ কিনা বিচার করতে গেলে পরকীয়ার জন্মটা হল কেন তা খুঁতিয়ে দেখা দরকার।
টিউলিপ
সব পরকীয়াই পাপ নয়। পরিস্থিতি কখনো কখনো সমস্যার সমাধান হিসেবে পরকীয়া কে বেছে নেয়।
টিউলিপ
সম্পর্কের রসায়ন মজবুত হলে পরকীয়ার মতো ভাইরাস কিছুতেই সেই সম্পর্কের মাঝে আসতে পারে না।
টিউলিপ
সম্পর্কের দড়িটা যদি একদিকে শক্ত আর অন্যদিকে শক্ত না থাকে, তাহলে ওই ফাঁকে পরকীয়া ঢুকে পড়ে।
টিউলিপ
অনেক সম্পর্ক এমনও আছে যে রসায়ন মজবুত নয়, কিন্তু তাও পরকীয়া ভাইরাস আসার সাহস অবধি করে নি! কি করে সম্ভব, বলুন তো? সবই সম্ভব, শুধু ইচ্ছে থাকা চায়। আপনি যদি গরীব হয়ে থাকেন, আপনার কাছে যদি খাবার না থাকে, তাহলে কি আপনি চুরি করে খাবেন?
টিউলিপ
সম্পর্কের রসায়ন মজবুত যদি না হয়, সেই গ্যাপের মধ্যে পরকীয়া ভাইরাস কে আশ্রয় দেবেন না, বরং আশ্রয় দিন স্পিরিচুয়াল শক্তি কে। এই স্পিরিচুয়াল শক্তিই পারে এইসব কিছু সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দিতে।
টিউলিপ
স্পিরিচুয়াল শক্তির স্মরনাপন্ন হন। তাহলে কোন ভাইরাসই আপনাকে মলিন করতে পারবে না।
টিউলিপ
পরকীয়া একটা ভাইরাসের মতো- কারো ক্ষেত্রে খুব সাইড এফেক্ট নিয়ে আসতে পারে, আবার কারো ক্ষেত্রে কিছুই চোখে নাও পড়তে পারে। কিন্তু ভাইরাস ভাইরাসই হয়ে থাকে। তাই শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে, ভ্যাক্সিন নিয়ে নিন। মানে যদি স্বামী/স্ত্রীর ভালবাসার অভাব বোধ করছেন, তাহলে স্পিরিচুয়াল শক্তির ভ্যাক্সিন নিয়ে নিন।
টিউলিপ
পরকীয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে স্পিরিচুয়াল শক্তি ১০০% সাহায্য করে।
টিউলিপ
পরকীয়া সন্তানদের মনকেও তোলপাড় করে তোলে।
টিউলিপ
আপনার কি জীবন ভালো লাগছে না? আপনি কি বিবাহিত হয়েও ভালবাসার অভাব বোধ করছেন, তাহলে খুলে আলোচনা করুন? তাতেও কি ফল হচ্ছে না? আপনার স্বামী/ স্ত্রী কি আপনাকে ঠকাচ্ছে? আপনার ওপর অত্যাচার করছে। তাহলে আলাদা থাকুন। স্বাবলম্বী হয়ে উঠুন আর যদি তা পারছেন না তাহলে স্পিরিচুয়াল শক্তির সাহায্য নিন। কিন্তু পরকীয়া থেকে দূরে থাকুন।
টিউলিপ
বন্ধুরা, পরকীয়া নিয়ে উক্তি গুলো কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানালে খুশী হবো। আমি এমন কিছু লিখি না যা সমাজের ক্ষতি করে। যদি আমার অজান্তে আমার কোন লিখা সমাজের ক্ষতি নিয়ে আসে, তাহলে অবশ্যই জানাবেন, আমি তা ভালোভাবে দেখে লিখাটি মোডিফাই করার চেষ্টা করবো। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, সবাইকে ভালো রাখুন। চলুন, সবাই মিলে একসাথে এক সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলি। এই পৃথিবীর প্রতিটি কোনা ভরে উঠুক সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে!
আপু অনেক ভালো লেগেছে আপনার লেখাটি । আমি আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি। আপনি অনেক ভাল লেখেন । সামনে আরো সুন্দর সুন্দর লেখা আমাদের উপাহার দিবেন এই প্রত্যাশায় রইলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমি চেষ্টা করি প্রতি মাসে একটা করে টপিক লিখার।
very informative articles or reviews at this time.
Wow, this blogger is seriously impressive!
I appreciate your creativity and the effort you put into every post. Keep up the great work!
Awesome! Its genuinely remarkable post, I have got much clear idea regarding from this post