পরীক্ষাতে রচনা আসেই-এটাই স্বাভাবিক। এটা তোমরা ভালোভাবেই জানো। যে কোন রচনা যাতে নিজে থেকে লিখতে পারো সেইরকম প্রস্তুতি তোমাদের নিতে হবে। সেইজন্য তোমাদের উচিত সবরকমের রচনা পড়া। যত বেশী তুমি পড়বে, তত বেশী তুমি জানতে পারবে। এমন কি ধীরে ধীরে তুমি নিজে থেকে বানিয়ে কিভাবে রচনা লিখতে হয় তাও শিখে যাবে। এখানে একটি বর্ষার দিন রচনা কিভাবে লিখবে তাই তুলে ধরবো।
রচনা লিখতে হবে ভাবলেই কি মাথা ধরে যায়? কি লিখবো , কিছুই খুঁজে পাও না? তাহলে তোমাদের অবশ্যই নীচের এই লিঙ্কে ক্লিক করে এই লিখা টি পড়া উচিত।
আশা করি তোমরা “রচনা লিখার নিয়ম গুলি কি কি” তা জেনে নিয়েছ। ওই নিয়মগুলো মেনে চললে রচনা লিখা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
ধরে নাও তুমি আগে কখনো পড় নি একটি বর্ষার দিন রচনা। পরীক্ষার খাতায় দেখলে তোমাকে একটি বর্ষার দিন নিয়ে রচনা লিখতে হবে। তুমি কি করবে? তুমি কি ছেড়ে দেবে, মানে কিছুই লিখবে না? এরকম রচনা এলে তোমাকে একটু ভাবুক হতে হবে, আর এক্ষেত্রে বর্ষার দিন কে স্মরন করতে হবে। তোমাকে ভাবতে হবে তুমি কি কি করে থাকো বর্ষার দিনে। বর্ষার দিন তোমার কেমন লাগে। চারিপাশ টা বর্ষার দিনে কেমন লাগে। গ্রীষ্মের বা শরতের বা শীতের দিন থেকে বর্ষার দিন কতটা আলাদা? এইসব কিছুর ব্যাপারে তুলে ধরতে পারলেই তোমার রচনা সম্পূর্ণতা পাবে।
তাহলে শুরু করা যাক একটি বর্ষার দিন রচনা। রচনাটির শেষে আমি তোমাদের এটাও বলে দেব কোন ক্লাসের জন্য কতটুকু লিখবে। এই কারনে এক একটি হেড লাইনের আন্ডারে আমি অনেকগুলো প্যারাগ্রাফ রাখবো।
একটি বর্ষার দিন রচনা
ভূমিকা
গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে প্রকৃতি যখন উত্তপ্ত, শীতলতা এর সময় আসে তারপরেই, প্রকৃতিকে শীতল করার জন্য। প্রকৃতি নিজ দেহকে জলনিমগ্ন করে ঠাণ্ডা হয়ে ওঠে। শুধুই কি প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়? উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জীব জন্তুরাও। এক পশলা বৃষ্টি তে মন ও শরীর কে সিক্ত করার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে জীবকুল।
সময়ের যেমন পরিবর্তন হয়, ঋতু এরও পরিবর্তন হয়। জ্যৈষ্ঠের প্রচুর গরমে ধৈর্য হারিয়ে ফেলে মানুষ। আর ঠিক সেই সময়েই প্রকৃতি নিয়ে আসে বর্ষা রানী কে। গ্রীষ্মের প্রচুর রৌদ্রে প্রকৃতি রক্ত-বর্ণ ধারন করে। আর এর পরেই ঘটে ঋতু পরিবর্তন। প্রকৃতি কালো মেঘে নিজেকে ঢেকে নেয়।
গ্রীষ্মের শেষে যখন বর্ষার আবির্ভাব হয়, কে না তাকে ভালবাসে? বেশীরভাগ সময়েই পরিবর্তনের শুরু টা বেশ আনন্দের হয়ে ওঠে। বর্ষার শুরুতে সবাই এক শীতলতা অনুভব করে। যদিও বাংলায় সাত ঋতু বিরাজমান, তবুও অনুভূতি অনুযায়ী বিচার করলে চার ঋতুর কথাই আসল- গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, ও বসন্ত।
বর্ষার সময়সীমা
গ্রীষ্মের শেষে বর্ষার আগমন। আর সেই আগমন কে মানুষ স্বাগত জানায়। কারন সেই আগমন গরমের ইতি ডেকে আনে। কখনো কখনো প্যাচপ্যাচে গরম থেকে মুক্তি পেতেও মানুষ বর্ষা কে ভালবাসে।
যদিও আষাঢ় ও শ্রাবন এই দুই মাস বর্ষাকাল। কিন্তু বর্ষা আর এই টুকুর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। বছরের যে কোন সময়েই প্রকৃতি আর জীবকুল কে দর্শন করে যায়। তবে শ্রাবন মাসে বর্ষা কে সকলেই পছন্দ করে। কিন্তু সেই বর্ষাই যখন বছরের বেশীরভাগ সময়েই আসা যাওয়া করতে থাকে, তখন কেউই তাকে পছন্দ করে না।
বর্ষার রূপ
গ্রীষ্মের শেষে যখন বর্ষা আসে, মানুষ তাকে বেশ ভালবাসে। সেই রূপ যতই ভয়াবহ হোক না কেন, মানুষ তাকে ভালবাসে যদি সেই রূপ ২-৩ দিনের মধ্যেই মিলিয়ে যায়।
বর্ষার রূপ নানান রঙে মেশা। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি , গরমকে যেন আরও বাড়িয়ে দেয়। আবার লাগাতার বেশ কিছুদিন মুষলধারে বৃষ্টি চাষবাসে ক্ষতি করে। দিনের পর দিন এই বৃষ্টি চলতে থাকলে, বর্ষা তখন ভয়াবহ রূপ ধারন করে। আর বর্ষার এই ভয়ঙ্কর রূপ প্লাবিত করে তোলে নদীর দুই কুল।
বর্ষাকালে প্রকৃতি কালো মেঘের চাদরে নিজেকে আবৃত করে রাখে। আর তারই ফাঁকে ফাঁকে সূর্যের আলো আসা যাওয়া করে। এ যেন মেঘ আর সূর্যের আলোর লুকোচুরি খেলা। চারিদিকে স্যাতস্যাতে ভাবে। প্রচুর পোকামাকড়ের উপদ্রব। রাত্রে ব্যাঙের আওয়াজ ঘুমের মধ্যেও শুনতে পাই।
এইসময়ে প্রকৃতি একদম বদলে যায়। এক পশলা বৃষ্টির পর যখন সূর্য কে আকাশে দেখতে পাই, এক অদ্ভুত আনন্দ অনুভব হয়। কখনো কখনো আকাশে রামধনু এরও আবির্ভাব হয়। প্রকৃতি নিজেকে যেন নতুন রঙে সাজিয়ে তোলে।
নানান রকম রূপের মধ্যে বর্ষার তাণ্ডব রূপ মানুষের অনেক ক্ষতি করে। আর যদি বর্ষা স্থির আর কম তীব্রতার হয়, তখন মানুষ অস্বস্তিতে ভুগতে থাকে।
সাহিত্যে বর্ষা
ঋতু পরিবর্তন না হলে মনে হয় কবিদের কবিতা গুলোর মধ্যেও পরিবর্তন আসত না। যে যে ভাবে প্রকৃতি নিজেকে বদলায়, সেই অনুযায়ী কবিদেরও অনুভূতি বদলে যায়, বদলে যায় কবিতার শব্দ ও ছন্দ।
বর্ষার যখন আসতে দেরী হয়, আর আমাদের অপেক্ষার বাঁধ ভেঙ্গে যায় সেইসময়েই কবি লিখেছেন-“ আল্লাহ মেঘ দে, পানি দে, ছায়া দে রে তুই।“
আবার যখন প্রচুর বৃষ্টির জন্য স্কুল ছুটি ঘোষণা করে, আর ঠিক তার কয়েক ঘণ্টা পরেই রৌদ্রে ঝলমলিয়ে ওঠে চারিপাশ, তখন কার না ভালো লাগে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠিক সেই মুহূর্তের কথাই তো বলেছেন-“ মেঘের কোলে রোদ এসেছে, বাদল গেছে টুটি/ আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি।“
বর্ষার আনন্দ
এখনো মনে পড়ে সেই ছোটবেলার দিনগুলো। রাস্তার দুই দিকে শুধু বাড়ি। আর মাঝখানটা বর্ষা রানী বর্ষা কালে ভাসিয়ে দিত। আমি তখন কাগজের নৌকো বানাতাম। আমরা ভাই বোনেরা সবাই মিলে সেই নৌকো ভাসিয়ে দিতাম বৃষ্টির বুকে। সে কি আনন্দ!
বর্ষাকালে আনন্দ ধরে রাখা যায় না, যদি আমার বাড়ি ঠিকঠাক থাকে আর বাইরে খুব অঝোরে বৃষ্টি। জানালা খুলে বৃষ্টি দেখতে কার না ভালো লাগে? বৃষ্টি হলেই আমি শুধু প্রার্থনা করি আমাদের জানালা দিয়ে যেন সেই বৃষ্টি ঘরের মধ্যে ঢুকে না পড়ে! ব্যাস, তাহলেই জানালা খুলে জানালার সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা যাবে।
বর্ষার ভয়াবহ রূপ
বর্ষার ভয়াবহ রূপ কারো কাছে দুঃখ আবার কারো কাছে আনন্দ নিয়ে আসে। অসময়ে বেশী বৃষ্টি হলে, চাষবাস করার ক্ষেতগুলো প্লাবিত হয়ে যায়। চাষিদের মাথায় হাত! কারো কারো বাড়ি বেশী মজবুত না, হয় টালির ঘর কিম্বা প্লাস্টিক দিয়ে শেড করা। তাদের ঘরবাড়ি ভেসে যায়।
আমার মনে পড়ে- আমার গ্রামের বাড়িতে জানালাগুলো ঠিকঠাক বন্ধ করা যেত না। বৃষ্টি হলেই ঘরের মধ্যে তা ঢুকে পড়তো। আবার ছাদে জল জমে থাকতো অনেকক্ষণ, আর সেই জল চুইয়ে চুইয়ে পড়তো রুমের মধ্যে। বাবা তখন সেই সেই জায়গায় একটা বালতি পেতে রাখতো।
যাদের নদীর ধারে বাড়ি কিম্বা সমুদ্রের কাছে, তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। যদিও খুব বেশী লাগাতার বৃষ্টি হলে সরকার তাদের কে সমুদ্র বা নদীর উপকূল থেকে সরিয়ে অন্য জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করে থাকে, তবুও নিজের ঘর ভেসে গেলে কার না কষ্ট হয়!
সব জিনিষেই যদি একটা সীমার মধ্যে থাকে, তাহলে তার সৌন্দর্য ধনী গরীব নির্বিশেষে সবাই উপভোগ করে থাকে। কিন্তু যখন নিজের সীমা অতিক্রম করে ফেলে তখনই কিছু মানুষের জন্য তা সর্বনাশ ডেকে আনে।
অসময়ে বৃষ্টি এলে সেই বৃষ্টির সাথে বিদ্যুৎ ও চমকাতে থাকে। আর আচমকা বাজ পড়াতে কত মানুষ প্রান হারায় তাতে। কখন কোন বৃষ্টি সাথে বিদ্যুৎ এর চমক নিয়ে আসবে তা কিন্তু বিজ্ঞানীরা কয়েকদিন আগে থেকে তার পূর্বাভাস করতে পারে না। যদি বৃষ্টির চরিত্র এরও পূর্বাভাস করতে পারত তাহলে অনেক ক্ষয়ক্ষতি আটকানো যেত।
কলকাতার বর্ষা
কলকাতায় বর্ষা অন্য জায়গার থেকে অনেকটাই আলাদা। অনেক বছরের পুরানো বাড়ি আর রাস্তার সমারোহ এখানে। যেসব রাস্তার ধারে পুরানো বাড়ি বা দোকান, সেইসব রাস্তা উন্নত করায়, রাস্তা হয়েছে উঁচু। চারিপাশের পুরানো ঘর বাড়ি রয়ে গেছে সেই নিচু জমিতেই। ড্রেন ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই কিছু কিছু এলাকা ছোটখাটো পুকুরের রূপ ধারন করে।
কলকাতার এই বন্যার রূপ প্রতি বছরেই দেখা যায়। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি যদি একটানা ৭-৮ দিন ধরে চলে, তাও প্লাবিত হয়ে ওঠে কলকাতার রাস্তাঘাট।
একটি বর্ষার দুপুর
বর্ষার দুপুরে যদি বাইরে বেরোতে না হয় তাহলে তার মজাই আলাদা। আমি থাকবো পরিবারের সাথে বাড়িতে। আর দুপুরবেলা মুষলধারে বৃষ্টি। তাহলেই খিচুড়ি, আর গরম গরম মাছ ভাজা খাওয়ার লোভ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারি না।
বর্ষার দুপুর সত্যই খুব রোমাঞ্চকর যদি সেই দুপুরে বাড়ির বাইরে কোন দরকারি কাজ না থাকে। বেশ ভালো করে খিচুরি আর মাছ ভাজা খেয়ে জানালার ধারে বসে বৃষ্টি দেখা আর বৃষ্টির আওয়াজ শোনার মধ্যে এক অন্যরকমের অনুভূতি মিশে থাকে।
বর্ষণমুখর সন্ধ্যা
বর্ষার সন্ধ্যা হয়ত অনেকের ভালো লাগবে, তবে আমার ভালো লাগে না। কারন মাঠে বন্ধুদের সাথে খেলার সময়টা কমে যায়, কিম্বা সেইদিন খেলাই হয় না। সন্ধ্যেবেলা বাবা অফিস থেকে ফেরেন। তাই চিন্তা হয় উনার জন্য।
রবিবার সন্ধ্যেবেলা যদি বৃষ্টি হয় তাহলে কখনো কখনো বেশ ভালো লাগে। বন্ধুদের কে আমাদের ঘরে ডেকে নিই। আর তারপর আমরা সবাই মিলে মশালা মুড়ি বানিয়ে ফেলি। মা শুধু সব জিনিষগুলো কাছে করে দেন বা কোনটা কোথায় আছে দেখিয়ে দেন।
যখন আমি খুব ছোট ছিলাম বর্ষণমুখর সন্ধ্যা এলেই খুব ভয় পেতাম। ভয়টা বড্ড বেশী হত, যদি মেঘের গর্জন শুনতাম, আর সেই সময়ে বাবা বাড়ির বাইরে থাকতো। পৃথিবীর সব্বাই যদি নিজ নিজ ঘরে থাকে, আর সেই সময়ে যদি কোন এক সন্ধ্যেবেলা বৃষ্টি নামে, আশা করি তাহলে সবাই সেই বর্ষণমুখর সন্ধ্যা কে উপভোগ করবে।
বর্ষার গুরুত্ত্ব
সব ঋতুরেই একটা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে। আর সেই সব বৈশিষ্ট্যের জন্যই সব ঋতুরেই গুরুত্ত্ব রয়েছে। বর্ষা ছাড়া গরমের কষ্ট কিছুতেই ঘুচে না। বর্ষা ছাড়া চাষবাস হয় না। চাষবাস ঠিকঠাক না হলে বাঙ্গালীর প্রধান খাদ্য অন্ন জুটবে না। তাই ঠিক সময়ে পরিমানমত বৃষ্টি হওয়াটা খুবই দরকার। তাই বর্ষার গুরুত্ত্ব মানুষের অস্তিত্বের সাথে খুব জড়িয়ে আছে।
উপসংহার
বর্ষা যদি যখন তখন চলে আসে, যদি সে শীতের সাথে আসে কিম্বা শরতের নীল আকাশকে কালো মেঘে ছেয়ে দেয়, তাহলে অস্বস্তির স্বীকার হই আমরা। যতই অস্বস্তির স্বীকার হই না কেন জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ দিক থেকে আমরা সকলেই অপেক্ষা করতে থাকি বর্ষার আগমনের জন্য।
প্রকৃতির ঋতু পরিবর্তন আমাদের হাতে নেই। কিন্তু গাছ লাগানো, পরিবেশ কে পরিষ্কার আর শুদ্ধ রাখা কিন্তু আমাদের হাতে। তাই আমাদের সকলেরই উচিত পরিবেশের খেয়াল রাখা। আমার মনে হয় যে আমরা যদি পরিবেশের খেয়াল রাখতে পারি, তাহলে বর্ষাও তার নিজের সীমার মধ্যে থাকবে।
_________________________________________________________________________
এরপর বলি এই রচনা টি থেকে তোমরা তোমাদের প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর লিখবে। যেমন ধরো যদি তুমি ক্লাস ফাইভের হয়ে থাকো, আর প্রশ্নতে থাকে মাত্র ২০০ টি শব্দের মধ্যে লিখতে, তাহলে তোমরা বেশ কিছু প্যরাগ্রাফ বাদ দিও। তোমরা দেখে নিও কোন প্যরাগ্রাফ গুলো তোমাদের সহজ লাগছে।
তুমি যদি ক্লাস টেন এর হয়ে থাকো, তাহলে তোমাকে পুরো রচনাটিই লিখতে হবে। যদি তোমাদের “একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা” নিয়ে লিখতে বলে, তাহলে তোমরা ভূমিকা, সময়সীমা, একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা, আর উপসংহার লিখো। সেক্ষেত্রে “বর্ষণমুখর সন্ধ্যা” এর আন্ডারে সব প্যারাগ্রাফ গুলোই লিখো।
কেমন লাগলো “একটি বর্ষার দিন রচনা” টি, কমেন্ট করে জানাতে ভুলো না যেন। এইধরনের আরও কিছু রচনা যা তোমরা ভেবে পাচ্ছ না কি লিখবে, কমেন্ট করে অবশ্যই জানিও। যদি কোথাও কোন বানান ভুল দেখে থাকো, অবশ্যই কমেন্ট করে জানিও। অনেক সময়ে টাইপিং মিস্টেক হয়ে থাকে কিম্বা সম্প্রতি অনেক বানান পরিবর্তন করা হয়েছে বলে হয়তো ভুল হয়েছে। ভালো থেকো, সুস্থ থেকো। জীবনে অনেক বড় হও।